সাম্প্রতি ২৬-২৮তারিখ পর্যন্ত ভারতের প্রধান মন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বাংলাদেশ আগমন উপলক্ষে “হেফাজত ইসলাম বাংলাদেশ” নামে ইসলামি সংগঠন সারা দেশে চরম বিক্ষোভ ও হরতাল পালন করেছে।
সেই হরতাল বা বিক্ষোভে নানা উস্কানিতে চরমপন্থায় ছড়িয়ে পড়ে। হামলা করে থানা, ভূমি অফিস, রেল লাইন-অফিস, মসজিদে হয় নানা তান্ডব।
কিছু কিছু বিশ্লেষণগণ মনে করেনঃ হেফাজত ইসলাম বাংলাদেশ কে কিছু নাস্তিকরা উস্কানিমূলক পোস্ট করে তাদের চরম পথে আসতে উস্কিয়ে দিয়েছে।
ছবিঃ টুপি দাড়িওয়ালা নাস্তিক। পবিত্র কোরআনকে অবমাননার দৃশ্য।
আর হেফাজতের ধৈর্যও কম, যার ফলে সৃষ্টি হয় নানা ধ্বংসাত্মক কর্মসূচি। আর সেই কর্মসূচিতে মানুষ জীবন রক্ষা করতে, সরকারী প্রতিষ্ঠান বাঁচাতে পুলিশ তাদেরকে থামাতে চেষ্টা করলেও তাদের প্রবল অধৈর্যের কারণে ও প্রাণ বাঁচাতে গুলি করতে বাধ্য হয়। ২৬-২৮তারিখ পর্যন্ত তিন দিনে প্রায় ১৪জনে প্রাণহানি হয়। আহত হয় শতাধিক।
সাম্প্রতি ভারতে কাশ্মীরের মানুষের উপর অত্যাচার, কোরআনের ২৬টি আয়াত বাতিলের রিট গ্রহণসহ নানা ইস্যু নিয়ে মোদি সরকারের বিরুদ্ধে ক্ষেপেছে হেফাজত ইসলাম।
আর নাস্তিকরা ইসলামের বিরুদ্ধে পোস্ট করে উস্কানি দিচ্ছে। যার ফলে প্রতিনিয়ত উস্কৃত হচ্ছে হেফাজত।
হেফাজত ইসলাম বাংলাদেশ” ইসলামি মনোভাব নিয়ে লেখা পড়া করা ছেলেরা জানেনা বিদেশ যত শত্রুই হোকনা কেন দেশে আসলে নিরাপত্তা সরকারকে অবশ্যই দিতে হয়। পাশাপাশি যেসব বিক্ষোভকারী ও সাধারণ মানুষের প্রাণহানি ও হেফাজতের হাতে লক্ষ লক্ষ টাকার সম্পদ নষ্ট হয়েছে কোনটাই দেশের জন্য মঙ্গল নয় বরং অমঙ্গল বয়ে আনছে।
তাই সেটা নাস্তিক হোক বা আস্তিক হোক কারো কথায় উস্কৃত না হয়ে নিজেদের ধৈর্য ধারণ করা উচিত।।