আধ্যাত্বিক ও অরাজনৈতিক ত্বরিকত্ব ভিত্তিক সংগঠণ গাউসিয়া কমিটি বাংলাদেশ বর্তমান সময়ের খুবই আলোচিত নাম। করোনা বিশ্বকে কালো থাবা দিয়েছে। সারা বিশ্বে হাজার হাজার লাশ কাফন-দাফন বিহীন পরিত্যাক্ত অবস্থায় কুকুর কামড়ে খাবার হিসাবে গ্রহণ করেছে। কিছু কিছু দেশে করোনা রোগীর সেবার অভাবে মারা গেছে। স্ত্রী-সন্তান কেহইে একে অপরের সেবা করছেনা, সন্তান পিতা-মাতাকে দেখছেনা। কেহ কারো উপকারে আসছেনা। মাটিতে গর্ত করে, আবার পুড়ে কোন মতে দায় সারছে অনেক দেশ। আবার অনেক দেশ তাও পারছেনা। এমন সময় বাংলাদেশে চিকিৎসা সেবা, কাফন-দাফন সহ নানা সহযোগীতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছে “গাউসিয়া কমিটি বাংলাদেশ” নামক একটি ত্বরিকত্ব ভিত্তিক সংগঠণ।
গাউসিয়া কমিটি বাংলাদেশ একটি অরাজনৈতিক ধর্মীয়, আধ্যাত্নীক, জনকল্যাণমূলক, মানবিক সংগঠন।
১৯৮৬ সালে প্রতিষ্ঠার পর থেকে বর্ণাঢ্য কার্যক্রম অব্যাহত রাখার পরও এবার করোনার এই দুর্দিনে বাংলাদেশের মানুষের পাশে মানবসেবার এক অনন্য অসাধারণ দৃষ্টান্ত রেখে যাচ্ছেন।
করোনার প্রথম ঢেউ থেকে শুরু করে এই করোনাকালের কার্যক্রমের
রিপোর্টঃ
গাউসিয়া কমিটি বাংলাদেশ ১০ মে ২০২১ পর্যন্ত-
দাফন সহায়তা দিল-












ইতোমধ্যে প্রেস কন্ফারেন্সের মাধ্যমে আন্তর্জাতিক মানের হাসপাতাল করার ঘোষণাও দিয়েছে সংগঠনটি।
এছাড়া দেশের যে-কোনো প্রাকৃতিক দূর্যোগ কালে সরকারী আহবানে সরকারী সেবা-কর্মীর সাথে কাজ করতে সারা দেশে প্রস্তুত রয়েছে গাউসিয়া কমিটি বালাদেশ’র প্রশিক্ষিত বিশাল কর্মী বাহিনী।
গাউসিয়া কমিটি বাংলাদেশের নেতৃবৃন্দ সহ সবাই এগিয়ে আসুন দলমত নির্বিশেষে তাঁদের এই মহতী কার্যক্রম কে স্বাগত ,
অভিনন্দন
চট্টগ্রাম-ঢাকা-সিলেটের বেশ কিছু জায়গায় গাউসিয়া কমিটির কার্যক্রম খুবই প্রশংসনীয়। ফেইসবুকে সরকারী স্বীকৃতির দাবিও জানাচ্ছে হাজার হাজার সাধারণ জনগণ।
রফিক নামে একজন লিখেছে- গাউসিয়া কমিটি করোনা সময়ে আমাদের প্রাণ। তাই সংগঠণটিকে সম্মাননা প্রদান করা হোক।
আব্দুল্লাহ নামে একজন লিখেছে- করোনাকালে শেষ ঠিকানা গাউসিয়া কমিটি, তাই সংগঠণটিকে রাষ্ট্রীয় সম্মাননা প্রদান করার দাবি জানাচ্ছি।
এভাবে অনেকেই নানা মন্তব্য করে সম্মাননা করার দাবি জানিয়েছে।